● মহিলা এবং মেয়েদের পায়ের উপর পা রেখে বসা বা শোয়া উচিত নয়।
কারণ – পায়ের উপর পা রেখে বসলে বা শুলে নাভীর নিচের অঙ্গগুলির মাংশ-পেশিতে একতরফা টান পরে, যার প্রভাব রক্তসঞ্চারেও পড়ে। এই অঙ্গগুলির মধ্যে প্রধান হল uterus এবং ovaries। এই অঙ্গগুলিতে রক্তসঞ্চার বিগড়ে গেলে সাদা জল বেরোনো, monthly period আগে পড়ে হয়ে যাওয়া এবং prolapsed of uterus ইত্যাদি হতে পারে। তাই সবার পা সোজা রেখে শোয়া উচিত। এইরকম অভ্যাস না যাওয়া পর্যন্ত গুরুজীর পরামর্শ হলে যে বারবার পায়ের জায়গা বদলাতে হবে, যাতে দুদিকের মাংস-পেশিতে সমান টান পড়ে।
● Monthly period এর কারনে বেশী bleeding হলে শরীরে calcium এর পরিমাণ কম যাতে না হয় তার জন্যে মহিলাদের কমপক্ষে ৭৫০ ml হালকা গরম দুধ খাওয়া উচিত। কিন্তু দুধ অধিক গরম হওয়া চলবে না, কারণ তার থেকে bleeding আরও বাড়তে পারে। রাতেরবেলায় একটা ক্ষারক (শুকনো খেজুর) এক কাপ দুধে মিশিয়ে ফ্রিজে রাখতে হবে। সকালবেলায় ওই ক্ষারক এর সাথে মেশানো দুধকে ক্ষারক সমেত খেয়ে নিতে হবে।
● রাতের খাওয়া এমন সময় করা উচিত যাতে খাবার খাওয়া এবং শোয়ার মধ্যে কমপক্ষে দুই ঘণ্টা ব্যবধান থাকে। কারণ যে খাবার solid form এ খাওয়া হয় সেটা জলের মতো পাতলা হয়ে ঠিক করে হজম হতে পারে। খাবার সাথে সাথেই intercourse করলে স্বামী এবং স্ত্রী দুজনেরই gastric problem অর্থাৎ পেটের সমস্যা এসে যাবে কারণ যে রক্ত হজম প্রক্রিয়ার জন্যে দরকার ছিল সেটা অন্য কাজে ব্যবহৃত হয়ে যাবে।
● গর্ভবতী মহিলাদের কোনপ্রকার ট্যাবলেট খাওয়া উচিত নয় – যেমন pain killers, antibiotics, গর্ভ নিরোধক ওষুধ বা কোনো অন্য অসুখের কারণে steroids ইত্যাদি।
কারণ – প্রথমে এই ওষুধের প্রভাব মায়ের লিভার এবং কিডনিতে পড়বে। Pregnancy এর সময়ে মা যা যা খাবে তার প্রভাব বাচ্চার উপর পড়বেই। এই ওষুধগুলির প্রভাবে জন্মের পরে Jaundice বা polio হতে পারে। এছাড়া এদের side effect এ বাচ্চাদের ব্রেনে, কিডনিতে বা থাইরয়েড গ্রন্থিতে পড়তে পারে। তাই গুরুজি বিশ্বাসের সাথে বলেন যে কম বুদ্ধির বাচ্চা হবার একটা প্রধান কারণ হল ওষুধের side effect।
● জ্বরের সময় বা জ্বরের আসার পর কিছুদিন পর্যন্ত লিভার এবং গল-ব্লাডারের সমস্যা থেকে যায় বা ঠিক করে কাজ করে না। ওই সময়ে কোনো sexual activity করলে শরীর আরও দুর্বল হয়ে যায় এবং জ্বরও বেড়ে যেতে পারে।